প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে হবে শিক্ষার্থীর সবচেয়ে নিরাপদ ও পছন্দের জায়গা। আনন্দঘন পরিবেশে শিক্ষার্থীর শিক্ষা গ্রহণ নিশ্চিত করার দায়িত্ব প্রতিষ্ঠানের। বেতনা নদীর পার্শ্বে ৩.১৬ একর জমির উপর বিস্তৃত বনজ, ফলজ ও ঔষধি বৃক্ষের সমারোহে মনোমুগ্ধকর এক মনোরম পরিবেশে, ১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়টি যুগোপযোগী শিক্ষা বিস্তারে ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে আসছে।

প্রতিষ্ঠানের গুনগত শিক্ষায় উদ্বাবনীমূলক উৎকর্ষ সাধন এবং হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীনতার মহান স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর সুযোগ্য কন্যা, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী “Mother of humanity” , জননেত্রী শেখ হাসিনার “ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত” ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন ও SDG -4 বাস্তবায়নের লক্ষে অত্র বিদ্যালয়ের শিক্ষকমণ্ডলী নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

বর্তমান যুগ ডিজিটাল প্রযুক্তির যুগ। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে। “তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি হোক বাংলাদেশের উন্নয়নের হাতিয়ার” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে, বিশ্বের সাথে তাল মেলাতে দক্ষ মানুষ গড়তে এবং শিক্ষকদের ICT বিষয়ে দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষে অত্র বিদ্যালয়ের শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবে ICT বিষয়ে নিয়মিত প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

আজকের শিশুকেই নিতে হবে আগামীদিনের দেশ পরিচালনার দায়িত্ব, তাই তাকে জানাতে হবে দেশের সঠিক ইতিহাস। “বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্ণার” স্থাপন করে সেখানে রাখা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর নিজের লেখা “অসমাপ্ত আত্নজীবনী”, “কারাগারের রোজনামচা” ও “আমার দেখা নয়াচীন” এ ছাড়াও আছে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক অনেক বই।

“একটি ভালো বই হলো বর্তমান ও চিরকালের জন্য সবচেয়ে উৎকৃষ্ট বন্ধু” -টুপার। অত্র বিদ্যালয়ে ২০০০ (দুই হাজার) এর অধিক বই সমৃদ্ধ একটি সুসজ্জিত লাইব্রেরি আছে যা শিক্ষক - শিক্ষার্থীদের জ্ঞান চর্চায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীরা লাইব্রেরি ঘণ্টা ছাড়াও টিফিনের সময় দেশ বিদেশের সমসাময়িক খবর জানতে স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকা পড়ে লাইব্রেরিতে ব্যস্ত সময় কাটায়।

“সুস্থ্য দেহ সুস্থ্য মন” তৈরীর লক্ষে, খুদে ডাক্তার দ্বারা শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ওজন, উচ্চতা এবং দৃষ্টি শক্তি ছাড়াও স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন পরীক্ষা করে তা রেজিস্টার ভুক্ত এবং বিশেষ প্রয়োজনে অভিভাবকদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা হয়। পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা, ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য ও বয়ঃসন্ধিকাল বিষয়ে, ছেলে ও মেয়েদের জন্য আছে আলাদাভাবে বিশেষ ক্লাসের ব্যবস্থা।

কুইজ ও বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ, শেখ রাসেল দেয়াল পত্রিকায় লেখা এবং বিনোদনের জন্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল মেধা অন্বেষণের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়। এছাড়া দেশ সেবার ব্রতকে সামনে রেখে স্কাউট ও গার্লস গাইড দল গঠন করা হয়েছে। ক্লাস রুটিনে নিয়মিত খেলাধুলা, লাইব্রেরি ঘণ্টা, Practical Class ,MMC Class ও Online Class অর্ন্তভুক্ত করা আছে এবং তা নিয়মিত তদারকি করা হয়। অভিভাবক সমাবেশ, বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠান ছাড়াও শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকার সুধীজনদের সমন্বয়ে সব ধরণের জাতীয় অনুষ্ঠান পালন করা হয়।

আমাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে বিদ্যালয়ের সকল কর্মকাণ্ড প্রকাশ করার মাধ্যমে সরকারের ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রমের সাথে অন্তর্ভূক্ত হতে সক্ষম হয়েছি। বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সকল শিক্ষার্থী-অভিভাবক, বিদ্যালয়ের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড ছাড়াও জানতে পারে অভ্যন্তরীণ ও পাবলিক পারীক্ষার ফলাফল। শিক্ষক- শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও সুধিমহল সকলকে ওয়েবসাইট থেকে সেবা গ্রহণের জন্য আমন্ত্রন জানাচ্ছি।

প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠায় যাঁদের অবদান রয়েছে এবং যে সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মচারী মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন সেই সকল বীর সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি এবং অত্র বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আব্দুর রশীদ সহ যে সকল শিক্ষক – কর্মচারী ও শিক্ষার্থী মৃত্যু বরণ করেছেন তাঁদের আত্নার মাগফেরাত কামনা করছি। অভিনন্দন জানাচ্ছি, কর্মরত সকল শিক্ষক – কর্মচারী, হিতৈষী ব্যক্তিবর্গ এবং পরিচালনা পর্ষদ যাঁদের সহযোগিতায় প্রতিষ্ঠানটি এগিয়ে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির উত্তরোত্তর উন্নতি ও সমৃদ্ধি কামনা করছি।

সভাপতির বাণী

image-not-found

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে হবে শিক্ষার্থীর সবচেয়ে নিরাপদ ও পছন্দের জায়গা। আনন্দঘন পরিবেশে শিক্ষার্থীর শিক্ষা গ্রহণ নিশ্চিত করার দায়িত্ব প্রতিষ্ঠানের। বেতনা নদীর পার্শ্বে ৩.১৬ একর জমির উপর বিস্তৃত বনজ, ফলজ ও ঔষধি বৃক্ষের সমারোহে মনোমুগ্ধকর এক মনোরম পরিবেশে, ১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়টি যুগোপযোগী শিক্ষা বিস্তারে ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে আসছে।

প্রতিষ্ঠানের গুনগত শিক্ষায় উদ্বাবনীমূলক উৎকর্ষ সাধন এবং হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীনতার মহান স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর সুযোগ্য কন্যা, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী “Mother of humanity” , জননেত্রী শেখ হাসিনার “ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত” ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন ও SDG -4 বাস্তবায়নের লক্ষে অত্র বিদ্যালয়ের শিক্ষকমণ্ডলী নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

বর্তমান যুগ ডিজিটাল প্রযুক্তির যুগ। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে। “তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি হোক বাংলাদেশের উন্নয়নের হাতিয়ার” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে, বিশ্বের সাথে তাল মেলাতে দক্ষ মানুষ গড়তে এবং শিক্ষকদের ICT বিষয়ে দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষে অত্র বিদ্যালয়ের শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবে ICT বিষয়ে নিয়মিত প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

আজকের শিশুকেই নিতে হবে আগামীদিনের দেশ পরিচালনার দায়িত্ব, তাই তাকে জানাতে হবে দেশের সঠিক ইতিহাস। “বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্ণার” স্থাপন করে সেখানে রাখা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর নিজের লেখা “অসমাপ্ত আত্নজীবনী”, “কারাগারের রোজনামচা” ও “আমার দেখা নয়াচীন” এ ছাড়াও আছে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক অনেক বই।

“একটি ভালো বই হলো বর্তমান ও চিরকালের জন্য সবচেয়ে উৎকৃষ্ট বন্ধু” -টুপার। অত্র বিদ্যালয়ে ২০০০ (দুই হাজার) এর অধিক বই সমৃদ্ধ একটি সুসজ্জিত লাইব্রেরি আছে যা শিক্ষক - শিক্ষার্থীদের জ্ঞান চর্চায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীরা লাইব্রেরি ঘণ্টা ছাড়াও টিফিনের সময় দেশ বিদেশের সমসাময়িক খবর জানতে স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকা পড়ে লাইব্রেরিতে ব্যস্ত সময় কাটায়।

“সুস্থ্য দেহ সুস্থ্য মন” তৈরীর লক্ষে, খুদে ডাক্তার দ্বারা শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ওজন, উচ্চতা এবং দৃষ্টি শক্তি ছাড়াও স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন পরীক্ষা করে তা রেজিস্টার ভুক্ত এবং বিশেষ প্রয়োজনে অভিভাবকদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা হয়। পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা, ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য ও বয়ঃসন্ধিকাল বিষয়ে, ছেলে ও মেয়েদের জন্য আছে আলাদাভাবে বিশেষ ক্লাসের ব্যবস্থা।

কুইজ ও বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ, শেখ রাসেল দেয়াল পত্রিকায় লেখা এবং বিনোদনের জন্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল মেধা অন্বেষণের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়। এছাড়া দেশ সেবার ব্রতকে সামনে রেখে স্কাউট ও গার্লস গাইড দল গঠন করা হয়েছে। ক্লাস রুটিনে নিয়মিত খেলাধুলা, লাইব্রেরি ঘণ্টা, Practical Class ,MMC Class ও Online Class অর্ন্তভুক্ত করা আছে এবং তা নিয়মিত তদারকি করা হয়। অভিভাবক সমাবেশ, বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠান ছাড়াও শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকার সুধীজনদের সমন্বয়ে সব ধরণের জাতীয় অনুষ্ঠান পালন করা হয়।

আমাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে বিদ্যালয়ের সকল কর্মকাণ্ড প্রকাশ করার মাধ্যমে সরকারের ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রমের সাথে অন্তর্ভূক্ত হতে সক্ষম হয়েছি। বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সকল শিক্ষার্থী-অভিভাবক, বিদ্যালয়ের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড ছাড়াও জানতে পারে অভ্যন্তরীণ ও পাবলিক পারীক্ষার ফলাফল। শিক্ষক- শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও সুধিমহল সকলকে ওয়েবসাইট থেকে সেবা গ্রহণের জন্য আমন্ত্রন জানাচ্ছি।

প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠায় যাঁদের অবদান রয়েছে এবং যে সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মচারী মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন সেই সকল বীর সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি এবং অত্র বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আব্দুর রশীদ সহ যে সকল শিক্ষক – কর্মচারী ও শিক্ষার্থী মৃত্যু বরণ করেছেন তাঁদের আত্নার মাগফেরাত কামনা করছি। অভিনন্দন জানাচ্ছি, কর্মরত সকল শিক্ষক – কর্মচারী, হিতৈষী ব্যক্তিবর্গ এবং পরিচালনা পর্ষদ যাঁদের সহযোগিতায় প্রতিষ্ঠানটি এগিয়ে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির উত্তরোত্তর উন্নতি ও সমৃদ্ধি কামনা করছি।

প্রধান শিক্ষকের বানী

image-not-found

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে হবে শিক্ষার্থীর সবচেয়ে নিরাপদ ও পছন্দের জায়গা। আনন্দঘন পরিবেশে শিক্ষার্থীর শিক্ষা গ্রহণ নিশ্চিত করার দায়িত্ব প্রতিষ্ঠানের। বেতনা নদীর পার্শ্বে ৩.১৬ একর জমির উপর বিস্তৃত বনজ, ফলজ ও ঔষধি বৃক্ষের সমারোহে মনোমুগ্ধকর এক মনোরম পরিবেশে, ১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়টি যুগোপযোগী শিক্ষা বিস্তারে ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে আসছে।

প্রতিষ্ঠানের গুনগত শিক্ষায় উদ্বাবনীমূলক উৎকর্ষ সাধন এবং হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীনতার মহান স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর সুযোগ্য কন্যা, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী “Mother of humanity” , জননেত্রী শেখ হাসিনার “ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত” ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন ও SDG -4 বাস্তবায়নের লক্ষে অত্র বিদ্যালয়ের শিক্ষকমণ্ডলী নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

বর্তমান যুগ ডিজিটাল প্রযুক্তির যুগ। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে। “তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি হোক বাংলাদেশের উন্নয়নের হাতিয়ার” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে, বিশ্বের সাথে তাল মেলাতে দক্ষ মানুষ গড়তে এবং শিক্ষকদের ICT বিষয়ে দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষে অত্র বিদ্যালয়ের শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবে ICT বিষয়ে নিয়মিত প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

আজকের শিশুকেই নিতে হবে আগামীদিনের দেশ পরিচালনার দায়িত্ব, তাই তাকে জানাতে হবে দেশের সঠিক ইতিহাস। “বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্ণার” স্থাপন করে সেখানে রাখা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর নিজের লেখা “অসমাপ্ত আত্নজীবনী”, “কারাগারের রোজনামচা” ও “আমার দেখা নয়াচীন” এ ছাড়াও আছে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক অনেক বই।

“একটি ভালো বই হলো বর্তমান ও চিরকালের জন্য সবচেয়ে উৎকৃষ্ট বন্ধু” -টুপার। অত্র বিদ্যালয়ে ২০০০ (দুই হাজার) এর অধিক বই সমৃদ্ধ একটি সুসজ্জিত লাইব্রেরি আছে যা শিক্ষক - শিক্ষার্থীদের জ্ঞান চর্চায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীরা লাইব্রেরি ঘণ্টা ছাড়াও টিফিনের সময় দেশ বিদেশের সমসাময়িক খবর জানতে স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকা পড়ে লাইব্রেরিতে ব্যস্ত সময় কাটায়।

“সুস্থ্য দেহ সুস্থ্য মন” তৈরীর লক্ষে, খুদে ডাক্তার দ্বারা শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ওজন, উচ্চতা এবং দৃষ্টি শক্তি ছাড়াও স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন পরীক্ষা করে তা রেজিস্টার ভুক্ত এবং বিশেষ প্রয়োজনে অভিভাবকদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা হয়। পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা, ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য ও বয়ঃসন্ধিকাল বিষয়ে, ছেলে ও মেয়েদের জন্য আছে আলাদাভাবে বিশেষ ক্লাসের ব্যবস্থা।

কুইজ ও বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ, শেখ রাসেল দেয়াল পত্রিকায় লেখা এবং বিনোদনের জন্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল মেধা অন্বেষণের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়। এছাড়া দেশ সেবার ব্রতকে সামনে রেখে স্কাউট ও গার্লস গাইড দল গঠন করা হয়েছে। ক্লাস রুটিনে নিয়মিত খেলাধুলা, লাইব্রেরি ঘণ্টা, Practical Class ,MMC Class ও Online Class অর্ন্তভুক্ত করা আছে এবং তা নিয়মিত তদারকি করা হয়। অভিভাবক সমাবেশ, বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠান ছাড়াও শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকার সুধীজনদের সমন্বয়ে সব ধরণের জাতীয় অনুষ্ঠান পালন করা হয়।

আমাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে বিদ্যালয়ের সকল কর্মকাণ্ড প্রকাশ করার মাধ্যমে সরকারের ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রমের সাথে অন্তর্ভূক্ত হতে সক্ষম হয়েছি। বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সকল শিক্ষার্থী-অভিভাবক, বিদ্যালয়ের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড ছাড়াও জানতে পারে অভ্যন্তরীণ ও পাবলিক পারীক্ষার ফলাফল। শিক্ষক- শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও সুধিমহল সকলকে ওয়েবসাইট থেকে সেবা গ্রহণের জন্য আমন্ত্রন জানাচ্ছি।

প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠায় যাঁদের অবদান রয়েছে এবং যে সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মচারী মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন সেই সকল বীর সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি এবং অত্র বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আব্দুর রশীদ সহ যে সকল শিক্ষক – কর্মচারী ও শিক্ষার্থী মৃত্যু বরণ করেছেন তাঁদের আত্নার মাগফেরাত কামনা করছি। অভিনন্দন জানাচ্ছি, কর্মরত সকল শিক্ষক – কর্মচারী, হিতৈষী ব্যক্তিবর্গ এবং পরিচালনা পর্ষদ যাঁদের সহযোগিতায় প্রতিষ্ঠানটি এগিয়ে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির উত্তরোত্তর উন্নতি ও সমৃদ্ধি কামনা করছি।